হিন্দু বাড়িতে আগুন মন্দিরে হামলা ভাংচুর থামেনি

চাঁপাইনবাবগঞ্জের শিবগঞ্জে মন্দিরে অগ্নিসংযোগ করেছে দুষ্কৃতকারীরা। জয়পুরহাটের কড়ই-কাদিপুর গ্রামের দুই হিন্দু বাড়ি পেট্রোল ঢেলে অগ্নিসংযোগ এবং পাঁচবিবির ধরঞ্জি ইউনিয়নের রামচন্দ্রপুর গ্রামে একটি কালীমন্দির ভাংচুর ও কালীমূর্তির মাথা কেটে নিয়ে গেছে দুর্বৃত্তরা। কক্সবাজারের মহেশখালী ও ফাঁসিয়াখালী হায়দারনাশীতে মন্দির ভাংচুর ও অগ্নিসংযোগ করেছে জামায়াত-শিবির ক্যাডাররা। মীরসরাইয়ে হিন্দুপাড়ায় ককটেল বিস্ফোরণে এলাকায় আতঙ্ক বিরাজ করছে।
শিবগঞ্জ উপজেলা রবিবার রাত ৩টার পরে যে কোন সময় নতুন আলীডাঙ্গা মহল্লার বট পেকুড়তলা সার্বজনীন পূজা সংঘ মন্দিরে দুষ্কৃতকারীরা অগ্নিসংযোগ করে। এতে মন্দিরের একাংশ পুড়ে গেছে।
জয়পুরহাটের কড়ই-কাদিপুর গ্রামের হিন্দুপল্লীতে ’৭১-এর ন্যায় আবারও জামায়াত-শিবির রবিবার রাতে ২ হিন্দু বাড়িতে পেট্রোল ঢেলে আগুন জ্বালিয়ে দিয়েছে। আগুনে পুড়ে সর্বস্বহারা সুধন বর্মণ ও সন্তোষ বর্মণ পরিবার-পরিজন নিয়ে আহাজারি শুরু করেছে। একই দিনে পাঁচবিবির ধরঞ্জি ইউনিয়নের রামচন্দ্রপুরগ্রামে গভীর রাতে একটি কালীমন্দির ভাংচুর ও কালীমূর্তির মাথা কেটে নিয়ে গেছে। জেলাজুড়ে হিন্দু, বৌদ্ধ ও খ্রীস্টান সম্প্রদায়ের মধ্যে সর্বক্ষণিক আতঙ্ক বিরাজ করছে।
কক্সবাজারের মহেশখালী ও ফাঁসিয়াখালী হায়দারনাশীতে মন্দির ভাংচুর ও অগ্নিসংযোগ করেছে জামায়াত-শিবির ক্যাডাররা। সংখ্যালঘু লোকজন রাত জেগে পাহারা দিচ্ছে নিজ নিজ বাড়িঘর। ঈদগাও এবং মহেশখালীতে সংখ্যালঘুদের বসতবাড়ি ও মন্দিরে লুটপাট, ডাকাতি ও লুট করে তা-বলীলা চালিয়েছে জামায়াত-শিবির কর্মীরা। রবিবার রাতে মহেশখালীর হোয়ানকের কেরুনতলী মন্দির প্রাঙ্গণে হামলা এবং ২০টি হিন্দু বাড়িতে ভাংচুর লুটপাট করে ক্ষতিসাধন করা হয়েছে। হোয়ানকের টাইম বাজার হিন্দুপাড়ায়ও ১৫টি বাড়ি, দোকান ও মন্দিরে হামলা করে ব্যাপক লুটপাট চালায় জামায়াত-শিবিরের ক্যাডার বাহিনী। এছাড়া পদ্মা পুকুরপাড় মন্দির, নাগারা বাজারের মন্দির, কালমারছড়া বড়ুয়াপাড়ার মন্দির ও হিন্দু মন্দির সমূহে হামলা ও লুটপাট চালানো হয় বলে অভিযোগ করেছেন সংখ্যালঘু পরিবারের সদস্যরা।
হরতালের দ্বিতীয় দিন সকালে জামায়াত-শিবিরের কর্মীরা রংপুরের বদরগঞ্জে শহীদ মিনার পদদলিত করে সেখানকার গণজাগরণ মঞ্চ ভাংচুর করেছে। সকাল সাড়ে ৮টায় জামায়াত-শিবিরের কর্মীরা মিছিল নিয়ে নারায়ে তকবির ধ্বনি তুলে সেখানে হামলা চালায়। তারা বেদিতে থাকা জাগরণ মঞ্চের টেবিল, কয়েকটি ব্যানারসহ আসবাবপত্র ভাংচুর করে।
থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা নুরুজ্জামান চৌধুরীর নেতৃত্বে একদল পুলিশ সেখানে উপস্থিত থাকলেও তারা মিছিলকারীদের প্রতিরোধ করেননি। অভিযোগ উঠেছে, এই ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা কারমাইকেল কলেজে অধ্যয়নকালে শিবিরের রাজনীতির সঙ্গে যুক্ত ছিলেন। যে কারণে তিনি ব্যবস্থা নেননি।
Still, the price is enough to make me click to find out cheap cialis eat. When a man begins to have an erectile dysfunctional viagra free order issue. On the other hand find description viagra canada overnight when a male discharges the fluid then all the desires gets reduced. This chronic health disorder has various reasons to be ignored by the sildenafil soft http://djpaulkom.tv/dating-might-seem-become-aggravating-to-females-2/ media because they are just as effective as their branded counterparts.
চট্টগ্রামের মীরসরাইয়ে হিন্দুপাড়ায় ককটেল বিস্ফোরণ ঘটিয়েছে দুর্বৃত্তরা। এতে পুরো এলাকায় আতঙ্ক ছড়িয়ে পড়েছে। রবিবার রাত আনুমানিক ১টার দিকে উপজেলা হিঙ্গুলী ইউনিয়নের পূর্ব হিঙ্গুলী গ্রামে এ ঘটনা ঘটে।
ককটেল বিস্ফোরণের ঘটনায় পুরো হিন্দুপাড়ায় আতঙ্ক বিরাজ করছে।
নোয়াখালীর বেগমগঞ্জ উপজেলার রাজগঞ্জ ইউনিয়নের বিভিন্ন গ্রামে হিন্দুদের মন্দির, বাড়িঘর, ব্যবসা প্রতিষ্ঠানে হামলা চালিয়ে ভাংচুর, লুটতরাজ ও অগ্নিসংযোগ এবং মুন্সীগঞ্জের লৌহজং উপজেলার গোয়ালী মান্দ্রা গ্রামের মণিপাড়া কালীমন্দিরে আগুন ও ভাংচুরের ঘটনার প্রতিবাদে সোমবার সকালে বিক্ষোভ মিছিল, মানববন্ধন ও প্রতিবাদ সমাবেশ হয়েছে। মন্দিরে হামলার ঘটনায় লৌহজং থানায় একটি মামলা হয়েছে।

Share with:

  • IndianPad
  • del.icio.us
  • StumbleUpon
  • Facebook
  • Mixx
  • Digg
  • Google Bookmarks
  • Live
  • MySpace
  • Yahoo! Bookmarks
  • LinkedIn
  • email
  • Print

1 comment for “হিন্দু বাড়িতে আগুন মন্দিরে হামলা ভাংচুর থামেনি

  1. asmani
    January 16, 2016 at 8:31 am

    নিউজ গুলো সত্যি কিনা জানিনা তবে,
    ” চট্টগ্রামের মীরসরাইয়ে হিন্দুপাড়ায় ককটেল বিস্ফোরণ ঘটিয়েছে দুর্বৃত্তরা। এতে পুরো এলাকায় আতঙ্ক ছড়িয়ে পড়েছে। রবিবার রাত আনুমানিক ১টার দিকে উপজেলা হিঙ্গুলী ইউনিয়নের পূর্ব হিঙ্গুলী গ্রামে এ ঘটনা ঘটে।
    ককটেল বিস্ফোরণের ঘটনায় পুরো হিন্দুপাড়ায় আতঙ্ক বিরাজ করছে। ”
    এই অংশটা সত্য নয়।
    এখানকার স্থানীয় হিন্দু সম্প্রদায়ের লোকদের কে জিজ্ঞেস করলেই বুঝা যাবে।
    তবে বাংলাদেশের মিডিয়া যে সরকারের পাক্কা গোলাম তা কিন্তু পৃথিবীর অনেক দেশের মানুষই জানে না।
    তাই, মিডিয়া রেপারেন্স বাদ দিয়ে অন্যভাবে ঐ এলাকার হিন্দুদের সাথে যোগাযোগ করার অনুরোধ রহিলো।
    বিঃদ্রঃ আমি এ এলাকার ই একজন। প্রয়োজন হলে আমার পূর্ণ পরিচয় দেব।

Leave a Reply

This site uses Akismet to reduce spam. Learn how your comment data is processed.