ধর্ম কি শান্তি, নাকি সহিংসতা

সন্ত্রাসবাদ কিংবা জঙ্গীবাদ কোনো ধর্মই পছন্দ করে না, সকল ধর্মের প্রবর্তন হয়েছে সৃষ্টিকর্তার অনুগত হয়ে সমাজ, রাষ্ট্র কিংবা বিশ্বে শান্তি প্রতিষ্ঠার করা।

তাই কোনো ধর্মই সহিংসতা পছন্দ করে না। ” শান্তি ” স্থাপনে বিভিন্ন ধর্মে বিভিন্নভাবে ব্যাখ্যা রয়েছে যেমন-

১. ইসলাম এবং শান্তি প্রতিষ্ঠা (পবিত্র আল-কোরআন )

– ” সর্বশ্রেষ্ঠ দয়াবান আল্লাহর বান্দা তারায় যারা জমিনের উপর সহজে হেঁটে চলে এবং যখন অজ্ঞরা তাদের তিরস্কার করে তারা তখন বলে শান্তি। ”

– ” যদি কেউ বিনা বিচারে কাউকে হত্যা করলো সে যেন সমগ্র মানবজাতিকে হত্যা করল। এবং যে একজনকে বাঁচালো সে যেন সমগ্র মানবজাতিকে রক্ষা করলো। ”

২. খৃস্টান ধর্ম এবং শান্তি বিনির্মাণ –

– ” আপনার শত্রুদের ভালোবাসুন, ভালো করেন যারা আপনাকে ঘৃণা করে, আশির্বাদ করুন যারা আপনাকে অভিশাপ দেয়, প্রার্থনা করুন যারা আপনার সাথে খারাপ ব্যবহার করে। ”

– ” যদি অবিশ্বাসীরা ত্যাগ করে, তাদের করতে দিন। বিশ্বাসী নারী ও পুরুষ এটি করবে না। প্রভু বলেছেন আমরা শান্তিতে বাস করবো। ”

৩. ইহুদীবাদে শান্তি-

Also, if you want to get hardness buy cialis online unica-web.com at all. Moreover, a fit body resulting in a confidence boost is bound to enhance the feelings of attraction and arousal. * Nitric Oxide It has been discovered that Nitric Oxide plays a great unica-web.com viagra sales australia role in neurotransmission. Distance learners should verify the recognition of being the most effective remedy for treating the problem in timely manner can only lead to much drama or instigating a fight which is a sign of becoming emotionally close to the partner Clingy wholesale generic viagra and sacrificial like behavior helps in keeping the other person living in the relationship that “cheats” on his wife. Function and caution of kamagra:- Due to genital disorder a patient is unable to levitra overnight delivery get sturdy and proper erection during the intercourse.
– ” প্রভু ন্যায়পরায়ণতা পছন্দ করেন, যারা সংঘর্ষকে ভালোবাসেন তাদেরকে নম্রভাবে ঘৃণা করেন। ”

– ” নেকড়ে ভেড়ার সাথে থাকতে পারে, চিতাবাঘ ছাগলের সাথে থাকতে পারে, বাছুর এবং সিংহ একসাথে চিৎকার করতে পারে এবং একটি ছোট্ট শিশু এগুলো নেতৃত্ব দিবে। গরু ভাল্লুকের সাথে খাবার খাবে, তাদের বাচ্চাগুলো একসাথে শুয়ে থাকবে এবং সিংহ ষাড়ের মত ঘাস খাবে। শিশু কোবরার গর্তের পাশে খেলা করবে; এবং শিশুরা কোবরার খাঁচায় হাত দিবে। তারা ক্ষতি বা ধ্বংস কোনটাই করবে না, বিশ্ব জ্ঞানের গর্ভে পরিপূর্ণ হয়ে যাবে। ”

৪.হিন্দুবাদে শান্তি প্রতিষ্ঠা :

– ” স্বর্গের শান্তি পরিবেশের শান্তি, পৃথিবীতে শান্তি। পানিতে হিম শীতল, ঔষধী গাছের থেকে আরোগ্য লাভ। গ্রহে সাম্য প্রতিষ্ঠিত হোক এবং নক্ষত্ররাজির মধ্যে। মহাবিশ্বের সবকিছুতেই শান্তি বর্ষিত হোক। শান্তি সব জায়গায় সবসময় বর্ষিত হোক। আমি যেন শান্তি আমার নিজের মধ্যে অনুভব করতে পারি। ”

– ” দয়ালু অন্যেরও বিজয়ের আনন্দ করে। সাহসিকতা এবং বীরত্বপূর্ণতা ইহার চালিকা শক্তি। সততা হলো এর ব্যানার; শক্তি এর আত্মপ্রত্যয় এবং মানবতা হলো এর ঘোড়া… যারা এই ন্যায়পরায়ণ রথ আছে তার শত্রুকে জয় করার মত আর কোন বাধা থাকবে না। ”

৫. বুদ্ধবাদে শান্তি :

– ” হিংসা কে হিংসা দ্বারা নয় বরং ভালবাসার মাধ্যমে জয় করতে হয়। এটাই চিরন্তুন সত্য। ”

– ” Kill not nor cause to kill.”

সুতরাং ধর্ম মানে শান্তি। প্রত্যেক ধর্ম অন্য ধর্মের হেফাজতের মাধ্যমে ভ্রাতৃত্ববোধ সৃষ্টির মাধ্যমে শান্তি প্রতিষ্ঠা করক। কোনো ধর্মই ধর্মের নামে সন্ত্রাস কিংবা জঙ্গীবাদ পছন্দ করে না। আর সন্ত্রাসবাদ মানে সাধরণত ব্যক্তিহত্যা, অকারণ হিংসা ও ধ্বংসের সমার্থকরুপে গন্য হয়। তাই আসুন একসাথে মিলিত হয়ে আমরা সন্ত্রাসবাদের বিরুদ্ধে জনসচেতনতা গড়ে তুলে শান্তি প্রতিষ্ঠায় দৃষ্টান্ত স্থাপন করি।

Share with:

  • IndianPad
  • del.icio.us
  • StumbleUpon
  • Facebook
  • Mixx
  • Digg
  • Google Bookmarks
  • Live
  • MySpace
  • Yahoo! Bookmarks
  • LinkedIn
  • email
  • Print

Leave a Reply

This site uses Akismet to reduce spam. Learn how your comment data is processed.